সংবাদ শিরোনাম ::
টঙ্গী সরকারি কলেজে শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন সম্পন্ন : প্রফেসর ড.আবুল কালাম আজাদ সাধারণ সম্পাদক টঙ্গী সুরতরঙ্গ রোডে বিজয় দিবস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বিজয় অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন হাসান উদ্দিন সরকার মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আইউব আলী ফাহিম লেংগা বাজার আইডিয়াল কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে টঙ্গীতে বিক্ষোভ আ.লীগ ফিরে আসবে’ বলার অভিযোগে ইউএনওকে প্রত্যাহারের নির্দেশ!! টঙ্গীর ঐতিহ্যবাহী নিউ অলিম্পিয়া টেক্সটাইল মিলস্ লি.এর ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নারী নির্যাতন প্রতিরোধপক্ষ ২০২৪ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সাইকেল র‍্যালি

এবারের একুশে বইমেলায় আসছে পুলিশ কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরীফের কবিতার বই

জিয়াউর রহমানঃস্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১০:৩৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৪ ৭৩ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জিয়াউর রহমানঃস্টাফ রিপোর্টার:-সাধারণত মানুষ নিজের মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য লেখালেখি করেন। কেউ লেখেন সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে, কেউ লেখেন মনের আনন্দে। কেউ লিখে প্রকাশ করেন মনের ভাব, মুখে না বলা ভাষা। আবার কেউ লিখে করেন প্রতিবাদ। এমনই একজন মুহাম্মদ শরীফ।

পেশায় পুলিশ কর্মকর্তা শরীফ একজন স্বভাব কবি। পেশাগত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি নিয়মিত কবিতা, ছড়া লেখেন। ইতিমধ্যেই তার সরল ছন্দে লেখা প্রশংসা কুড়িয়েছে নেটিজেনদের। তার এমন কিছু লেখা নিয়ে প্রকাশিতব্য কবিতার বই ‘সমুদ্রের কাছে যাবো’র মোড়ক উন্মোচন হবে এবারের একুশে বইমেলায়।

মুহাম্মদ শরীফের জন্ম ১৯৭৭ সালে চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়ায়। তিনি ২০০৫ সালে উপ-পরিদর্শক হিসেবে যোগ দেন বাংলাদেশ পুলিশে।এরপর চাঁদপুর, সিএমপি, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলায় করেছেন চাকরি।

২০১৫ সালে পদোন্নতি পেয়ে হন পুলিশ পরিদর্শক। বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) কর্মরত আছেন তিনি। অপরাধ তদন্ত কিংবা আইন প্রয়োগেই সীমাবদ্ধ থাকেননি মুহাম্মদ শরীফ। মনের খোরাক যোগাতে বিভিন্ন সময় লিখেছেন কবিতা।

আর এক্ষেত্রে প্রেরণা যুগিয়েছেন ব্যাংক কর্মকর্তা স্ত্রী খায়রুল জান্নাত মুন্নী।মুহাম্মদ শরীফ বলেন, আমার বই প্রকাশ করাটা কাকতালীয়। হঠাৎ করেই হয়ে গেছে।

এর পেছনে আমার স্ত্রী খায়রুল জান্নাত মুন্নীর অবদান অনেক বেশি। আমার বেশকিছু ডিপার্টমেন্টাল বন্ধু, সাংবাদিক বন্ধু, লেখক ও কলামিস্ট বন্ধুদের দেখে আমি অনুপ্রাণিত হই। বলতে গেলে তাদের লেখায় মুগ্ধ হয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে লেখালেখি শুরু করি। এখন আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে লিখি। তিনি বলেন, আমার সহকর্মী ও বন্ধুদের কাছে ঋণী। তারা সবসময় আমার পাশে ছিলেন। ফেসবুক বন্ধুরাও আমাকে প্রচুর উৎসাহ জুগিয়েছেন।

আশা করছি, এভাবে তাদেরকে সবসময় পাশে পাবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

এবারের একুশে বইমেলায় আসছে পুলিশ কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরীফের কবিতার বই

আপডেট সময় : ১০:৩৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৪

জিয়াউর রহমানঃস্টাফ রিপোর্টার:-সাধারণত মানুষ নিজের মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য লেখালেখি করেন। কেউ লেখেন সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে, কেউ লেখেন মনের আনন্দে। কেউ লিখে প্রকাশ করেন মনের ভাব, মুখে না বলা ভাষা। আবার কেউ লিখে করেন প্রতিবাদ। এমনই একজন মুহাম্মদ শরীফ।

পেশায় পুলিশ কর্মকর্তা শরীফ একজন স্বভাব কবি। পেশাগত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি নিয়মিত কবিতা, ছড়া লেখেন। ইতিমধ্যেই তার সরল ছন্দে লেখা প্রশংসা কুড়িয়েছে নেটিজেনদের। তার এমন কিছু লেখা নিয়ে প্রকাশিতব্য কবিতার বই ‘সমুদ্রের কাছে যাবো’র মোড়ক উন্মোচন হবে এবারের একুশে বইমেলায়।

মুহাম্মদ শরীফের জন্ম ১৯৭৭ সালে চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়ায়। তিনি ২০০৫ সালে উপ-পরিদর্শক হিসেবে যোগ দেন বাংলাদেশ পুলিশে।এরপর চাঁদপুর, সিএমপি, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলায় করেছেন চাকরি।

২০১৫ সালে পদোন্নতি পেয়ে হন পুলিশ পরিদর্শক। বর্তমানে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) কর্মরত আছেন তিনি। অপরাধ তদন্ত কিংবা আইন প্রয়োগেই সীমাবদ্ধ থাকেননি মুহাম্মদ শরীফ। মনের খোরাক যোগাতে বিভিন্ন সময় লিখেছেন কবিতা।

আর এক্ষেত্রে প্রেরণা যুগিয়েছেন ব্যাংক কর্মকর্তা স্ত্রী খায়রুল জান্নাত মুন্নী।মুহাম্মদ শরীফ বলেন, আমার বই প্রকাশ করাটা কাকতালীয়। হঠাৎ করেই হয়ে গেছে।

এর পেছনে আমার স্ত্রী খায়রুল জান্নাত মুন্নীর অবদান অনেক বেশি। আমার বেশকিছু ডিপার্টমেন্টাল বন্ধু, সাংবাদিক বন্ধু, লেখক ও কলামিস্ট বন্ধুদের দেখে আমি অনুপ্রাণিত হই। বলতে গেলে তাদের লেখায় মুগ্ধ হয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে লেখালেখি শুরু করি। এখন আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে লিখি। তিনি বলেন, আমার সহকর্মী ও বন্ধুদের কাছে ঋণী। তারা সবসময় আমার পাশে ছিলেন। ফেসবুক বন্ধুরাও আমাকে প্রচুর উৎসাহ জুগিয়েছেন।

আশা করছি, এভাবে তাদেরকে সবসময় পাশে পাবো।