সংবাদ শিরোনাম ::
টঙ্গী সরকারি কলেজে শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন সম্পন্ন : প্রফেসর ড.আবুল কালাম আজাদ সাধারণ সম্পাদক টঙ্গী সুরতরঙ্গ রোডে বিজয় দিবস উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বিজয় অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন হাসান উদ্দিন সরকার মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আইউব আলী ফাহিম লেংগা বাজার আইডিয়াল কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে টঙ্গীতে বিক্ষোভ আ.লীগ ফিরে আসবে’ বলার অভিযোগে ইউএনওকে প্রত্যাহারের নির্দেশ!! টঙ্গীর ঐতিহ্যবাহী নিউ অলিম্পিয়া টেক্সটাইল মিলস্ লি.এর ২৩তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নারী নির্যাতন প্রতিরোধপক্ষ ২০২৪ উপলক্ষে গাইবান্ধায় সাইকেল র‍্যালি

পশ্চিম দেওভোগ মাদ্রাসার কমিটির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মার্কেট দোকানদারদের অনশন কর্মসূচি

নাবিলা শারমিন,স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪ ৪৫ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নাবিলা শারমিন,স্টাফ রিপোর্টার:-জামি’আ আরাবিয়া দারুল উলূম দেওভোগ মাদ্রাসার উন্নায়নের উদ্দেশ্য মাদ্রাসার সামনে মেইন রোডের পাশে কিছু দোকানের ব্যাবস্থা করা হয় যার ভাড়া ও জামানতের টাকা সম্পুর্ন মাদ্রাসার উন্নয়ন মুলক কাজে ব্যায় করার কথা উল্লেখ করেন কমিটি।

২০১০ সালে দোকান বুঝিয়া পাওউয়ার উদ্দেশ্যে কর্নার মুখি দোকানের জন্য ৪৫০০০০ টাকা ও মাঝের দোকানের জন্য ৪০০০০০ টাকা দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে ১০০০ করে প্রতি মাসে ভাড়া ধার্য্য করা হলো এবং প্রতি বছরে ১০০ টাকা করে মাস প্রতি ভাড়া বাড়ানো হবে।

এইটাকা গুলো সম্পুর্ন মাদ্রাসার ভবন নির্মানে ব্যায় করা হবে বলে দোকান গুলোর চুক্তিনামা চালু হয়। তখনকার চুক্তি ছিলো ৩বছরের এবং প্রতি ৩বছর পর পর নতুন চুক্তিনামা নবায়ন করা হবে এবং সে সময়কালের বর্তমান বাজারদর হিসেবে ভাড়া কার্যকর করা হবে।

তবে ২০১০ সালে যে চক্তিনামা করা হইছিলো সেই চুক্তিনামা আর নবায়ন করা হয় নাই তবে দোকানের ভারাটিয়ারা যাদের কাছথেকে দোকান ভাড়া নেন এবংকি ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দোকানে ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা করে আসেন তবে এই দীর্ঘ সময় দোকানের ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা চলা কালে দোকানদাররা মালিক পক্ষের সাথে ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়টি আলোচনার সাপেক্ষে সমযতার মাধ্যমেই এই দীর্ঘ সময় ধরে তারা দোকানে ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা করে আসছেন।

বর্তমানে মাদ্রাসার নতুন কমিটি গঠনে তাদের এই দোকান ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষের উপর অনাকাঙ্ক্ষিত চাপ আসে এতে তারা জানান যে যদি দোকানের চক্তিনামাতে নতুন করে ভাড়া ও জামানত হিসেবে বাড়াতে হয় তাহলে তাদের সবাইকে বিষয়টি অবগত করে সমযতার মাধ্যমে একটি উদ্যোগ নেয়া দরকার তবে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ জানান যে নতুন কমিটি ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ কারো সাথে কোন ধরনের আলোচনা ও অবগত না করে কমিটি নিজেরাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষের উপর একপ্রকার চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ।তারা জানান নতুন কমিটি নাকি তাদেরকে দোকান প্রতি নতুন করে ৭লক্ষ্য ও ৮হাজার করে প্রতি মাসের ভাড়া হিসেবে নতুন চুক্তিনামা চালু করতে।

এ প্রস্তাব দেয়ার পরে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ জানান যে তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের এই নতুন চুক্তি তাদের পক্ষে সম্ভব না তবে যদি বাড়াতে হয় তাইলে জামানতের ১লক্ষ টাকা ও প্রতি ৩বছর পর পর ৫০০টাকা করে ভাড়া বাড়াবে বলে জানিয়েছেন।

এতে নতুন কমিটি তাদের জানাবেন বলে এক দেড়মাস পার হবার পরে তারা কিছু জানান নাই তবে ৫-৩-২০২৪ তারিখ প্রতি দোকানে দোকানে নোটিস দেন যে কমিটি যে প্রোস্তাব দিয়েছেন সে বিষয়ে ৩দিনের মধ্যে কমিটিকে জানাতে অন্যথায় দোকানে ছেড়ে দিতে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পশ্চিম দেওভোগ মাদ্রাসার কমিটির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মার্কেট দোকানদারদের অনশন কর্মসূচি

আপডেট সময় : ০১:৪৭:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

নাবিলা শারমিন,স্টাফ রিপোর্টার:-জামি’আ আরাবিয়া দারুল উলূম দেওভোগ মাদ্রাসার উন্নায়নের উদ্দেশ্য মাদ্রাসার সামনে মেইন রোডের পাশে কিছু দোকানের ব্যাবস্থা করা হয় যার ভাড়া ও জামানতের টাকা সম্পুর্ন মাদ্রাসার উন্নয়ন মুলক কাজে ব্যায় করার কথা উল্লেখ করেন কমিটি।

২০১০ সালে দোকান বুঝিয়া পাওউয়ার উদ্দেশ্যে কর্নার মুখি দোকানের জন্য ৪৫০০০০ টাকা ও মাঝের দোকানের জন্য ৪০০০০০ টাকা দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে ১০০০ করে প্রতি মাসে ভাড়া ধার্য্য করা হলো এবং প্রতি বছরে ১০০ টাকা করে মাস প্রতি ভাড়া বাড়ানো হবে।

এইটাকা গুলো সম্পুর্ন মাদ্রাসার ভবন নির্মানে ব্যায় করা হবে বলে দোকান গুলোর চুক্তিনামা চালু হয়। তখনকার চুক্তি ছিলো ৩বছরের এবং প্রতি ৩বছর পর পর নতুন চুক্তিনামা নবায়ন করা হবে এবং সে সময়কালের বর্তমান বাজারদর হিসেবে ভাড়া কার্যকর করা হবে।

তবে ২০১০ সালে যে চক্তিনামা করা হইছিলো সেই চুক্তিনামা আর নবায়ন করা হয় নাই তবে দোকানের ভারাটিয়ারা যাদের কাছথেকে দোকান ভাড়া নেন এবংকি ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দোকানে ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা করে আসেন তবে এই দীর্ঘ সময় দোকানের ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা চলা কালে দোকানদাররা মালিক পক্ষের সাথে ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়টি আলোচনার সাপেক্ষে সমযতার মাধ্যমেই এই দীর্ঘ সময় ধরে তারা দোকানে ব্যাবসা বানিজ্য পরিচালনা করে আসছেন।

বর্তমানে মাদ্রাসার নতুন কমিটি গঠনে তাদের এই দোকান ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষের উপর অনাকাঙ্ক্ষিত চাপ আসে এতে তারা জানান যে যদি দোকানের চক্তিনামাতে নতুন করে ভাড়া ও জামানত হিসেবে বাড়াতে হয় তাহলে তাদের সবাইকে বিষয়টি অবগত করে সমযতার মাধ্যমে একটি উদ্যোগ নেয়া দরকার তবে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ জানান যে নতুন কমিটি ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ কারো সাথে কোন ধরনের আলোচনা ও অবগত না করে কমিটি নিজেরাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষের উপর একপ্রকার চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ।তারা জানান নতুন কমিটি নাকি তাদেরকে দোকান প্রতি নতুন করে ৭লক্ষ্য ও ৮হাজার করে প্রতি মাসের ভাড়া হিসেবে নতুন চুক্তিনামা চালু করতে।

এ প্রস্তাব দেয়ার পরে দোকানের ভাড়াটিয়া ও মালিক পক্ষ জানান যে তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের এই নতুন চুক্তি তাদের পক্ষে সম্ভব না তবে যদি বাড়াতে হয় তাইলে জামানতের ১লক্ষ টাকা ও প্রতি ৩বছর পর পর ৫০০টাকা করে ভাড়া বাড়াবে বলে জানিয়েছেন।

এতে নতুন কমিটি তাদের জানাবেন বলে এক দেড়মাস পার হবার পরে তারা কিছু জানান নাই তবে ৫-৩-২০২৪ তারিখ প্রতি দোকানে দোকানে নোটিস দেন যে কমিটি যে প্রোস্তাব দিয়েছেন সে বিষয়ে ৩দিনের মধ্যে কমিটিকে জানাতে অন্যথায় দোকানে ছেড়ে দিতে।